হিযবুত তাহ্রীর-এর অনলাইন রাজনৈতিক সম্মেলনের বক্তাদের এটিইউ (ATU) কর্তৃক জঙ্গি হিসেবে উপস্থাপন করার প্রচেষ্টা একটি সন্ত্রাসি ও নিপীড়নমূলক কর্মকাণ্ড
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
بسم الله الرحمن الرحيم
হিযবুত তাহ্রীর–এর অনলাইন রাজনৈতিক সম্মেলনের বক্তাদের এটিইউ (ATU) কর্তৃক জঙ্গি হিসেবে উপস্থাপন করার প্রচেষ্টা একটি সন্ত্রাসি ও নিপীড়নমূলক কর্মকাণ্ড
হাসিনা সরকার তার কুখ্যাত টেরর (terror) স্কোয়াড “এন্টি-টেররিজম ইউনিট (ATU)” ব্যবহার করে হিযবুত তাহ্রীর-এর সদস্যদের উপর নিপীড়ন চালিয়ে ও তাদেরকে ভীতি প্রদর্শন করে দলটির পক্ষ থেকে খিলাফত রাশিদাহ্ পুনঃপ্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামী জীবনধারা ফিরিয়ে আনার যে দাওয়াহ্ পরিচালনা করা হচ্ছে তা রুখে দেয়ার আরেকটি ব্যর্থ প্রচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশের “এন্টি টেরোরিজম ইউনিট (ATU)” গত বুধবার গণমাধ্যমসমূহের উদ্দেশ্যে জারি করা এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে হিযবুত তাহ্রীর কর্তৃক আয়োজিত অনলাইন সম্মেলনসমূহে বক্তা হিসেবে অংশগ্রহণ করার কারণে উম্মাহ্’র কিছু সাহসী সন্তানকে জঙ্গি হিসেবে আখ্যায়িত করেছে এবং তাদেরকে গ্রেফতারের জন্য জনসাধারণের সহযোগিতা কামনা করেছে! হিযবুত তাহ্রীর/উলাই’য়াহ্ বাংলাদেশ, সরকারের এই ঘৃণ্য, পরাজিত ও বেপরোয়া কাজের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। হিযবুত তাহ্রীর একটি নিয়মতান্ত্রিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক রাজনৈতিক দল হিসেবে সুপরিচিত, এবং ইতিমধ্যেই এটি সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত ও সকল শ্রেণীর মানুষের কাছে সমাদৃত। হিযবুত তাহ্রীর খিলাফত রাষ্ট্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং বুদ্ধিবৃত্তিক সংগ্রামে জনগণকে সম্পৃক্ত হওয়ার আমন্ত্রণ জানায়, কারণ এই দায়িত্ব কেবল হিযবুত তাহ্রীর-এর উপর নয় বরং সকল মুসলিমের উপরও বর্তায়। হিযবুত তাহ্রীর অনলাইন সম্মেলন আয়োজনের পাশাপাশি প্রকাশ্যে লিফলেট বিতরণ করে ও পোস্টার সাটিয়ে জনসমাগমস্থলে ব্যাপক গণসংযোগের মত বিভিন্ন বুদ্ধিবৃত্তিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার মাধ্যমে খিলাফতের পক্ষে জনসচেতনতা ও জনমত তৈরি করছে। এছাড়াও হিযবুত তাহ্রীর সামরিক বাহিনীতে কর্মরত অফিসারদেরকে খিলাফত পুনঃপ্রতিষ্ঠায় নুসরাহ্ (ক্ষমতা) প্রদানের বিষয়ে তাদের শারীয়াহ্ বাধ্যবাধকতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়, যেভাবে আনসার গোত্রের প্রধান মহান সাহাবা সা‘দ বিন মুয়াজ (রা.) মদিনায় প্রথম ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর আহ্বানে সাড়া দিয়ে নুসরাহ্ প্রদান করেছিলেন। উপনিবেশবাদীদের কবল থেকে মুসলিম উম্মাহ্’কে মুক্ত করার লক্ষ্যে হিযবুত তাহ্রীর আমাদের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে মার্কিন-ব্রিটেন ও তাদের আঞ্চলিক মিত্রদের নানামুখী ষড়যন্ত্রসমূহ উন্মোচন করে আসছে। এই দলটি উম্মাহ্’র সার্বভৌমত্ব এবং এর সামরিক বাহিনীকে ঘিরে উপনিবেশবাদী দেশসমূহের বিভিন্ন অশুভ পরিকল্পনা ও সেগুলো বাস্তবায়নে তাদের দালালদের সক্রিয় সহযোগিতার কথা সাহস ও নিষ্ঠার সাথে প্রকাশ করে চলেছে। হিযবুত তাহ্রীর কর্তৃক আয়োজিত বিভিন্ন অনলাইন সম্মেলনসমূহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ সাদরে গ্রহণ করেছে এবং জনগণ এগুলোতে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করেছে। ইতিপূর্বে ২০১৫ সালে “খিলাফত আসন্ন – বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতির অবশ্যম্ভাবী পরিবর্তন” শিরোনামে আয়োজিত অনলাইন সম্মেলনে বক্তাগণ জাতির উদ্দেশ্যে আসন্ন খিলাফত রাষ্ট্র কিভাবে দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে পরিবর্তন আনবে সে বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন। অতঃপর, ২০১৯ সালে “আসন্ন খিলাফত রাষ্ট্রের অর্থনীতির রূপরেখা” শিরোনামের একটি অনলাইন অর্থনৈতিক সম্মেলনে বক্তাগণ হাসিনা সরকারের প্রতারণামূলক ‘উন্নয়ন’ নীতিসমূহের প্রকৃত স্বরূপ উন্মোচন করেন এবং খিলাফত রাষ্ট্রের মূলনীতি ও কর্মসমূহের রূপরেখা তুলে ধরেন। এরপর, ২০২০ সালে “খিলাফত রাষ্ট্রের খসড়া সংবিধান” শিরোনামের আরেকটি অনলাইন সম্মেলনে জাতির উদ্দেশ্যে খিলাফত রাষ্ট্রের খসড়া সংবিধান উপস্থাপন করা হয়, এই উদ্দেশ্যে যে হিযবুত তাহ্রীর কুর‘আন ও সুন্নাহ্’র ভিত্তিতে খিলাফত রাষ্ট্রের জন্য ১৯১টি অনুচ্ছেদ সম্বলিত একটি খসড়া সংবিধান তৈরি করেছে এবং যার মাধ্যমে দলটি আসন্ন দ্বিতীয় খিলাফতে রাশিদাহ্ পরিচালনায় সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত রয়েছে। এছাড়াও, ২০২২ সালের মার্চ মাসে “জাতি হিসেবে আমরা কি আদৌ স্বাধীন?” শিরোনামের আরেকটি অনলাইন সম্মেলনের আয়োজন করা হয় যেখানে বক্তাগণ দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিসহ সকল ক্ষেত্রে উপনিবেশবাদী শক্তিসমূহ, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও বৃটেনের নির্লজ্জ হস্তক্ষেপ তুলে ধরেন এবং নব্য-ঔপনিবেশিক শৃঙ্খল থেকে প্রকৃত স্বাধীনতা ও মুক্তি অর্জনের পথ সম্পর্কে আলোকপাত করেছে। হে দেশবাসী, এই সম্মেলনসমূহ আদৌ কি কোন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ছিল, যার জন্য এই এ.টি.ইউ (ATU) সম্মেলনসমূহের বক্তাদেরকে জঙ্গি আখ্যা দিয়ে প্রেসবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে এবং তাদের গ্রেফতার করতে জনসাধারণের সহায়তা চেয়েছে? এমনকি হাসিনা সরকারের এই দুর্বৃত্ত terror ইউনিট আমাদের এমন দু’জন ভাই সম্পর্কেও অপবাদ দেয়া থেকে বিরত থাকেনি, যারা সম্মেলনসমূহে কেবলমাত্র পবিত্র কুর‘আন থেকে কিছু আয়াত তেলাওয়াত করেছিল।
বর্তমান সরকারের অত্যাচার ও রক্তের লালসাকে উপেক্ষা করে হিযবুত তাহ্রীর-এর যেসকল সদস্যবৃন্দ অনলাইন সম্মেলনসমূহে বক্তা হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন, নিঃসন্দেহে তারা উম্মাহ্’র নিষ্ঠাবান ও সাহসী সন্তান। এই বক্তাগণ তাদের সাহসিকতার জন্য শাসকগোষ্ঠীর হাতে প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছেন এবং জীবিকা হারানোসহ সীমাহীন দুর্ভোগ সহ্য করেছেন। এতদসত্ত্বেও, এই সাহসী দাওয়াহ্ বহনকারীগণ দৃঢ়তার সাথে উম্মাহ্’র বিষয়াদি দেখভালের দায়িত্ব পালন করছেন। এরাই সেই সাহসী ব্যক্তিবর্গ যারা প্রকৃত রাষ্ট্রনায়কের ভূমিকা পালন করছেন, এবং প্রতিশ্রুত খিলাফত রাষ্ট্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার মাধ্যমে উপনিবেশবাদীদের শৃঙ্খল থেকে জনগণকে মুক্ত করতে এবং ইসলামী জীবনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে কাজ করে যাচ্ছেন। কারণ তারা রাজনীতিকে (সিয়াসাহ্) একটি পবিত্র ইবাদত ও শরঈ কর্তব্য হিসেবে বিবেচনা করে। আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা পবিত্র কুর‘আনে বলেন: “তোমরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত, মানবজাতির কল্যাণের জন্য তোমাদের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে; তোমরা সৎকাজের আদেশ করবে এবং অন্যায় কাজে বাধা প্রদান করবে।” [আল-ইমরান: ১১০] অন্যদিকে, এদেশের দালাল শাসকেরা ইসলামের পুনর্জাগরণ প্রতিহত করতে ইসলামকে সন্ত্রাস বা জঙ্গিবাদ হিসেবে আখ্যা দিয়ে এবং খিলাফত পুনঃপ্রতিষ্ঠার নিয়মতান্ত্রিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক কাজকে চরমপন্থা ও জঙ্গিবাদের তকমা লাগিয়ে তাদের কাফির-সাম্রাজ্যবাদী প্রভুদের নোংরা নীতিসমূহ বাস্তবায়ন করছে। ক্রমাগত দমন-নিপীড়ন, গ্রেফতার এবং কারাদণ্ড দিয়ে হিযবুত তাহ্রীর-কে ঠেকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়ে হাসিনা সরকার এখন অনলাইন সম্মেলনসমূহের বক্তাদেরকে পুলিশের হাতে তুলে দিতে জনগণের কাছ থেকে তথাকথিত সমর্থন চেয়ে হিযবুত তাহ্রীর-এর আন্দোলন বন্ধ করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
হে মুসলিমগণ, আপনাদের মধ্য হতে যারা পুলিশ ও বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থায় কর্মরত আছেন, আপনারা এই অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠীকে তাদের দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার কাজে নিজেদেরকে ব্যবহৃত হতে দেবেন না। আমরা আপনাদেরকে এই সীমালঙ্ঘনকারীদের অবাধ্য হওয়ার আহ্বান জানাই, যারা আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা’র বিধান পরিত্যাগ করেছে এবং কাফির সাম্রাজ্যবাদীদের ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন: “আল্লাহ্’র নাফরমানীর বিষয়ে কারও প্রতি কোন আনুগত্য নেই। আনুগত্য বাধ্যতামূলক কেবলমাত্র উত্তম বিষয়ে” (আল-বুখারি)। হে আমাদের ভাইয়েরা! হিযবুত তাহ্রীর-এর সদস্যগণ শুধুমাত্র আল্লাহ্’র সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে সজ্ঞানে এই সংগ্রাম ও ত্যাগের পথ বেছে নিয়েছে, এবং যারা তাদের ক্ষতির চেষ্টা করে তাদের কবল থেকে পরিত্রাণের জন্য তারা কেবলমাত্র আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা’র কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে। আল্লাহ্’র ক্রোধ ও শাস্তি থেকে সাবধান হোন, হে ভাইয়েরা! আল্লাহ্ আল-মুনতাকিম আল-জাব্বার সুনির্দিষ্ট ওহীতে বলেন: “নিশ্চয়ই, যারা মু’মিন পুরুষ ও মু’মিন নারীদেরকে নির্যাতন করেছে এবং অতঃপর তওবা করেনি তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের শাস্তি, এবং জ্বলন্ত অগ্নির দহন যন্ত্রণা” [সূরা আল-বুরুজ: ১০]। হিযবুত তাহ্রীর-এর নেতা-কর্মীদেরকে গ্রেফতার, নির্যাতন তো দূরের কথা, এমনকি তাদেরকে হয়রানি করা থেকেও বিরত থাকুন, কারণ তারা ইসলাম এবং আল্লাহ্ মনোনীত একমাত্র শাসনব্যবস্থা – খিলাফতের দাওয়াহ্ বহনকারী। এই বিশ্বাসঘাতক শাসকেরা তাদের পশ্চিমা প্রভুদের দালাল, যারা বাংলাদেশে হিযবুত তাহ্রীর কর্তৃক পরিচালিত বুদ্ধিবৃত্তিক ও রাজনৈতিক সংগ্রামকে নির্মূল করার উদ্দেশ্যে “সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের” নামে মূলত ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে। জনগণ ইতিমধ্যেই নিপীড়ক এই পশ্চিমা দালালদেরকে প্রত্যাখ্যান করেছে, যারা ন্যায়বিচার, নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধি নিশ্চিতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছে। সম্মানিত এই উম্মাহ্’র নিষ্ঠাবান নারী-পুরুষেরা আন্তরিকভাবে খিলাফতকে সমর্থন করে এবং অধীর আগ্রহে এর পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা আপনাদেরকে সতর্ক করছি যে, আপনারা যদি আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলার হুকুম বাস্তবায়নকে বিলম্বিত করার উদ্দেশ্যে বাধা হয়ে দাঁড়ান তবে আপনারা অবশ্যই এই পৃথিবীর নিপীড়িত মানুষদের অভিশাপ পাবেন, এবং আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা আপনাদের কৃতকর্মের জন্য অবশ্যই আপনাদেরকে জবাবদিহিতার সম্মুখীন করবেন। এবং সেদিন আপনাদের শাসকেরা আপনাদেরকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসবে না, বরং তারা আপনাদেরকে অস্বীকার করবে। সেদিন আপনারা জাহান্নামের আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়ার আগেই অনুশোচনার আগুনে পুড়তে থাকবেন। আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা বলেন:
*إِذْ تَبَرَّأَ ٱلَّذِينَ ٱتُّبِعُوا۟ مِنَ ٱلَّذِينَ ٱتَّبَعُوا۟ وَرَأَوُا۟ ٱلْعَذَابَ وَتَقَطَّعَتْ بِهِمُ ٱلْأَسْبَابُ ١٦٦ وَقَالَ ٱلَّذِينَ ٱتَّبَعُوا۟ لَوْ أَنَّ لَنَا كَرَّةًۭ فَنَتَبَرَّأَ مِنْهُمْ كَمَا تَبَرَّءُوا۟ مِنَّا ۗ كَذَٰلِكَ يُرِيهِمُ ٱللَّهُ أَعْمَـٰلَهُمْ حَسَرَٰتٍ عَلَيْهِمْ ۖ وَمَا هُم بِخَـٰرِجِينَ مِنَ ٱلنَّارِ١٦٧*
“যখন তিনি শাস্তি দেবেন, তখন তারা পৃথিবীতে যেসব নেতা ও পথপ্রদর্শককে অনুসরণ করেছিল তারা তাদের দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করবে। তবে তারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে এবং তাদের মধ্যকার যাবতীয় সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাবে, এবং বিপথগামী অনুসারীরা বলবে: ‘হায়! যদি একবার আমাদের ফিরে যাবার সুযোগ দেয়া হতো, তাহলে আমরাও তাদেরকে অস্বীকার করে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করতাম, যেমন তারা আমাদের সাথে করেছে’। এভাবেই আল্লাহ্ তাদের কৃতকর্মসমূহ পরিতাপরূপে তাদেরকে দেখাবেন; কিন্তু তারা কখনও জাহান্নাম থেকে বের হতে পারবে না।” [সূরা বাকারাহ্: ১৬৬-১৬৭]
হিযবুত তাহ্রীর / উলাই’য়াহ্ বাংলাদেশ–এর মিডিয়া কার্যালয়