working to establish khilafah

রাষ্ট্র সংস্কার, সংবিধান সংশোধন, জুলাই সনদ ও নির্বাচন কেন্দ্রিক চলমান তর্ক-বিতর্কের সাথে জনগণের আশা-আকাঙ্খার কোন সম্পর্ক নাই মার্কিনীদের দাসত্ব এবং প্রহসনের রাজনীতি প্রত্যাখ্যান করুন

রাষ্ট্র সংস্কার, সংবিধান সংশোধন, জুলাই সনদ

ও নির্বাচন কেন্দ্রিক চলমান তর্ক-বিতর্কের সাথে

জনগণের আশা-আকাঙ্খার কোন সম্পর্ক নাই

মার্কিনীদের দাসত্ব

এবং প্রহসনের রাজনীতি

প্রত্যাখ্যান করুন

মার্কিনীদের অনুগত ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিকগোষ্ঠী জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের চিন্তা না করে, মার্কিন আধিপত্য রক্ষা ও নিজেদের মধ্যে ক্ষমতার ভাগাভাগিতে ব্যস্ত। জনগণের স্বার্থ যেমন — কর্মসংস্থান, শিক্ষানীতি, স্বাস্থ্যনীতি, স্বনির্ভর অর্থনীতি ও সার্বভৌম পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে তাদের আলোচনা নাই। বরং তারা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নেতৃত্বে এক-কক্ষ কিংবা দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা, জাতীয় সংবিধান কাউন্সিল ইত্যাদি নিয়ে তর্ক-বিতর্কে লিপ্ত। যেখানে জনগণের অন্যতম দাবী ছিল বর্তমান ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান ছুঁড়ে ফেলা, সেখানে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের ভিত্তিতে রাজনৈতিক বন্দোবস্ত জনগণের সাথে প্রতারণা।

“তারা আইন প্রণয়নে তাগুত-এর অনুসরণ করতে চায়, যদিও সেটাকে প্রত্যাখ্যান করার জন্য তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে” [সূরা আন-নিসা : ৬০]

ইসলামী সংবিধান বাস্তবায়ন এবং

মার্কিন-ভারতের আধিপত্য রুখতে

খিলাফত প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হউন

রাসূলুল্লাহ্ ﷺ বলেছেন, “…তারপর যুলুমের শাসনের অবসান হবে; অতঃপর আবারও ফিরে আসবে খিলাফত — নবুয়তের আদলে” [মুসনাদে আহমদ]। আল্লাহ্’র ইচ্ছায়, খিলাফত অতি সন্নিকটে। আসন্ন খিলাফত

  • ইসলাম, জনগণের স্বার্থ ও দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে
  • মুসলিম উম্মাহ্’কে ঐক্যবদ্ধ করে আমেরিকা এবং তার দুই আঞ্চলিক চৌকিদার — দক্ষিণ এশিয়ায় হিন্দুত্ববাদী ভারত এবং মধ্যপ্রাচ্যে অবৈধ ইহুদী রাষ্ট্র ইসরায়েলের আগ্রাসন মোকাবেলা করবে